সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলী
মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার
মহেশখালী, কক্সবাজার।
প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়নে সহকারি উপজেলা শিক্ষা
অফিসারগণ এবং বিদ্যালয়ে কর্মরত প্রধান শিক্ষক-সহকারি শিক্ষকগণ একে অপরের পরিপূরক
স্বরূপ কাজ করে যাচ্ছেন।তাঁদের মধ্যকার মিথস্ক্রিয়া ও পারস্পরিক সম্পর্ক সরাসরি।
বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ অনেকটা পরোক্ষ বা মাধ্যম হয়ে শিক্ষকদের সাথে কাজ
করছেন।এ সম্পর্ক খুবই আন্তরিক এবং মধুর হলে, সকল শিশুর মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবায়নে
কাংখিত সাফল্য পাওয়া যাবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ
শিক্ষকদের প্রশিক্ষক, সহায়ক, পরামর্শক ও উর্ধ্বতন
কর্মকর্তা। তাঁদের মধ্যকার সম্পর্ক আবার মেন্টর এবং মেন্টির মতও বটে।সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে কর্মরত শিক্ষকগণের পেশাগত এবং চাকুরিগত দক্ষতা ও যোগ্যতার
বিকাশ এবং উন্নয়ন; আর দৃষ্টিভঙ্গিতে ইতিবাচক পরিবর্তণ আনয়নের ক্ষেত্রে প্রধান
ভূমিকা রাখতে পারেন, সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ।সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ
প্রধানত উপজেলা পর্যায়ে প্রথমিক শিক্ষা বিষয়ক যাবতীয় তথ্যাদি এবং কার্যক্রম
পরিচালনায় উপজেলা শিক্ষা অফিসার মহোদয়গণকে সার্বিক সহযোগিতা করে থাকেন। বিশেষত
তাঁদের ক্লাস্টারের বিদ্যালয়গুলো সুচারোভাবে পরিচালনা, সরকারি আদেশ-নির্দেশ বা
চিঠিপত্রের বার্তা প্রধান শিক্ষক ও সহকারি শিক্ষকগণের নিকট পৌঁছে দেয়া এবং
বাস্তবায়ন করানো, শিক্ষার্থীদের সকল তথ্য, পড়াশোনা বিষয়ক তথ্য, পরীক্ষা পরিচালনা
প্রভৃতি কাজে উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে অবহিত করেন ও সহায়তা করে থাকেন, সহকারি
উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ।তিনি বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন এবং চাহিদা ভিত্তিক
সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন।তাছাড়া, শিক্ষকদের অন্যান্য প্রশিক্ষণ,
(পেশাগত ও দক্ষতা উন্নয়নমূলক) দিয়ে থাকেন।অধিকন্তু, সহকারি উপজেলা অফিসারগণ উপজেলা
প্রশাসন কতৃক বিভিন্ন সরকারি দায়িত্বও পালন করে থাকেন।
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও
কর্মরত শিক্ষকমন্ডলী: সাধারণত; সহকারি উপজেলা শিক্ষা
অফিসার, প্রধান শিক্ষক এবং সহকারি শিক্ষকগণের দায়িত্ব ও কর্তব্য উর্ধ্বতন কতৃপক্ষ
কতৃক সুনির্দিষ্টভাবে নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ তার
দয়িত্বপ্রাপ্ত ক্লাস্টারের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনায় উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে
সহযোগিতা করার পাশাপাশি প্রধান শিক্ষক এবং সহকারি শিক্ষকগণের পাঠদান কার্য়ক্রম
পরিচানাসহ বিদ্যালয় পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনাগত সকল কাজে সহায়কের ভূমিকা পালন করে
থাকেন।নিন্মে সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত
শিক্ষকগণের মধ্যকার কাজের ধরণসমূহ ও তাঁদের মধ্যকার সম্পর্ক, সাধারণভাবে তুলে ধরা
হলো।
.
উভয়ের মূল দায়িত্ব প্রাথমিক স্তরের
শিশুদের ভর্তি, বিদ্যালয়ে নিয়মিত উপস্থিতি এবং প্রত্যেক শিশুর মানসম্মত প্রাথমিক
শিক্ষা নিশ্চিত করা। পাশাপাশি শিক্ষকগণ প্রধানত; প্রত্যেক শ্রেণির শ্রেণি পাঠদান
সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ করে থাকেন। প্রধান শিক্ষকগণ বিদ্যালয় পরিচালনা, স্থানীয়
জনগোষ্ঠী, অভিভাবক, এস.এম.সি এবং উপজেলা শিক্ষা অফিসার বা উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের সাথে
সব ধরণের যোগাযোগ রক্ষা এবং সহকারি শিক্ষকগণের কার্যক্রম সরাসরি সমন্বয় করে থাকেন।
আর সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার তাঁদের সকল কাজের অনুমোদন ও তা বাস্তবায়নে
সহযোগিতা করে থাকেন।
.
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ ও
প্রধান শিক্ষকগণ বিদ্যালয পরিদর্শন ও তত্ত্বাবধানিক এবং পড়াশোনা বিষয়ক সার্বিক
দায়িত্ব পালন করে থাকেন। আর সহকারি শিক্ষকগণ প্রধানত পাঠ পরিকল্পনা তৈরি, পাঠদানের
প্রস্ততি গ্রহন, উপকরণ তৈরি এবং শ্রেণি পাঠদানসূচি অনুসরণ করে শ্রেণি পাঠদান কাজ
এবং সহশিক্ষাক্রমিক কার্যক্রমে নিয়োজিত থাকেন ও প্রধান শিক্ষকগণকে অন্যান্য কাজে
সহযোগিতা করে থাকেন।তাছাড়া, সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার কতৃক প্রদত্ত্ব বিবিধ
সরকারি নির্দেশনা ও পরামর্শ অনুসরণ ও বাস্তবায়ন করে থাকেন।
.
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষকগণকে তিন মাস অন্তর অন্তর চাহিদা ভিত্তিক
সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ এবং পেশাগত উন্নয়নমূলক ও প্রাথমিক শিক্ষার নতুন নতুন
ধ্যাণ-ধারণা-পাঠদান পদ্ধতি প্রভৃতি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। আর শিক্ষকগণ সে
আলোকে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে তা প্রতিফলন ঘটান ও বাস্তবায়ন করেন।
.
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ
নিয়মিত বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন এবং বিদ্যালয় পরিচালনা ও পড়াশোনা বিষয়ক বিভিন্ন
লিখিত এবং মেখিক নির্দেশনা-পরামর্শ দিয়ে থাকেন।আর শিক্ষকগণ সেগুলো মেনে চলেন।
.
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ
উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের জরূরী আদেশ-নির্দেশ সম্বলিত চিঠিপত্র, পরিপত্র, বিধি-বিধান,
প্রজ্ঞাপন, প্রশাসনিক ও একাডেমিক সব ধরণের বার্তা শিক্ষকদের নিকট জানিয়ে দেন বা
প্রকাশ করেন। আর শিক্ষকগণ তা মেনে চলেন ও বাস্তবায়ন করেন।
.
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ
সরাসরি প্রত্যেক শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেন। আর শিক্ষকগণও তাঁদের
সুবিধা-অসুবিধাসমূহ সরাসরি তাঁদের নিকট ব্যক্ত করেন।
.
শিক্ষকগণের বেতন-ভাতা প্রদান, বদলী,
ছুটি ও অন্যান্য বিষয়াদির আবেদনপত্রে অনুমোদন দেন, সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ।
আর সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ উপজেলা শিক্ষা অফিসার এবং উর্ধ্বতন
কর্মকর্তাগণের নিকট এসব বিষয় সুপারিশ সহকারে পেশ করে থাকেন।
.
প্রধান শিক্ষক এবং সহকারি শিক্ষকগণ
সারা বছর বিদ্যালয় কার্যক্রম পরিচালনা, পাঠ্য বই সংগ্রহ, শ্রেণি পাঠদানসূচি,
উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রমসহ সকল কাজ পরিচালনায় সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণের
অনুমোদন ও সহযোগিতা নেন। আর সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ এসব কাজে পুরোপুরি
সহায়তা করে থাকেন।
.
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ও
সাময়িক পরীক্ষা এবং বার্ষিক পরীক্ষা পরিচালনা ও প্রশ্নপত্র প্রস্তুতকরণ সংক্রান্ত
সকল কাজে সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ শিক্ষকদেরকে নির্দেশনা দান, পরামর্শ
প্রদান, দায়িত্ব বন্টন প্রভৃতি কাজ করে থাকেন।আর শিক্ষকগণ এসব কাজ যথাযথভাবে
সম্পন্ন করে থাকেন।
.
প্রতি বছর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী
পরীক্ষার্থীদের তালিকা বা ডি.আর প্রস্তুতকরণ, পরীক্ষা গ্রহণ, পরীক্ষা গ্রহনের জন্য
শিক্ষকদের কেন্দ্রওয়ারী দায়িত্ব বন্টন, উত্তরপত্র অন্য উপজেলায় আদান-প্রদান,
উত্তরপত্র মূল্যায়ন, নিরীক্ষণ ও যাচাইকরণ, ফলাফল প্রস্তুতকরণসহ সকল কাজে সহকারি
উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ শিক্ষকদের সহায়তায় উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে চূড়ান্তভাবে
তৈরি করে দেন।
.
বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটি,
শিক্ষক-অভিভাবক কমিটি ও স্থানীয় জনগোষ্ঠী
এবং অভিভাবকদের নিয়ে সময়ে সময়ে মতবিনিময় সভার আয়োজন এবং কমিটি গঠন প্রক্রিয়ায়
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ ভুমিকা পালন করে থাকেন।
.
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ জাতীয়
দিবস উদযাপন, ট্যাগ অফিসারের দায়িত্ব পালনসহ বিবিধ কাজে উপজেলা প্রশাসনকে সহায়তা
করে থাকেন।
.
আন্ত:প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্রীড়া
প্রতিযোগিতা আয়োজন, বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টূর্ণামেন্ট ও
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টূর্ণামেন্ট আয়োজন, জাতীয় শিশু প্রতিযোগিতা ও মৌসুমী
প্রতিযেগিতা আয়োজন, জাতীয শিক্ষা সপ্তাহ আয়োজনসহ অনেকগুলো কাজ সম্পাদনে সহকারি
উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণকে ভূমিকা পালন করতে হয়।
সহকারি
উপজেলা শিক্ষা অফিসার হিসেবে আমার ব্যক্তিগত অনুভূতি:
বিগত ২০০০ সালের জুন মাস হতে সহকারি উপজেলা শিক্ষা হিসেবে কাজ করে আসছি।নিয়মিত
প্রমোশন ইত্যাদি না হওয়ায় মনে অনেক কষ্ট আছে বটে। কিন্তু আমি যথেষ্ট সন্তুষ্ট,
আমার কাজে। কারণ, আমি একদল শিক্ষিত, মার্জিত, রুচিশীল, মননশীল মানুষ ও শিক্ষকদের
নিয়ে কাজ করে থাকি। আমি করে থাকি; জাতি গঠনের কাজ, শিক্ষিত নতুন প্রজন্ম গড়ে তোলার
ভিত্তিভূমি তৈরি করে দেয়ার কাজ; নিস্পাপ-নির্দোষ শিশুদের উন্নতও শিক্ষিত মানস তৈরি
ও তাদেরকে মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার কাজ এবং জাতি গঠনের কারিগরদের পেশায় ও চাকুরি
বিধি-বিধান বুঝতে ও সমৃদ্ধ হতে সহায়তার
কাজ।আমি আবার এ ১৫ বছরের মধ্যে সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারের দায়িত্বের অতিরিক্ত
হিসেবে ৬ বছর মত উপজেলা শিক্ষা অফিসারের দায়িত্বও পালন করার সৌভাগ্য অর্জন
করেছি।আমি আমার কাজটাকে-চাকুরিটাকে বেশ উপভোগ করি। বেশ আনন্দ ও মজা পাই; শিক্ষকদের
নিয়ে কাজ করতে।আমি বর্তমান কর্মস্থলসহ ৫ টি উপজেলায় কাজ করেছি। সেগুলো হলো;
সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই, চট্টগ্রাম জেলার রাংগুনিয়া, রাংগামাটি চজলার রাজস্থলী,
কক্সবাজার জেলার চকরিয়া ও মহেশখালী উপজেলা।আমার সাথে যে সব শিক্ষক কাজ করেছেন,
আমার স্মপর্কে তাঁদের অনুভূতি কী জানি না। তবে আমার অনুভূতি খুবই আনন্দদায়ক।
শিক্ষকগণ সবাই উচ্চ শিক্ষিত এবং সুন্দর মন-মেজাজ ও যোগ্যতার অধিকারি। তাঁরা সমাজে
সম্মানিত মানুষ। আর তাঁদের কর্মকর্তা-সহকর্মী, আমি।এর চেয়ে মজার ব্যাপার আর কিই বা
হতে পারে! যদিও আমাদের পদের এই চাকরিটাকে অনেকে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করে থাকে। তারা হয়ত
ওভাবে দেখার ক্ষমতা রাখে না বলে তা করে থাকে।শিক্ষক;রে মত এসব উন্নত মানসের
অধিকারি মানুষদের সাথে হরহামেশা কথা বলি, মেলামেশা করি, প্রশিক্ষণ দিই,
দিক-নির্দেশনা দিই, পরামর্শ দিই। তাঁরা তা মানেন, বাস্তাবায়ন করেন। আবার অনেকে
শুধু শুনে যান, মানেন কম। কিন্তু কাজটা চলছেই, নিত্যদিন। আমি শিক্ষকদের। শিক্ষকরা
আমারই। আমি তাঁদের কষ্ট দিইনা, তাঁরাও না। মাঝে-মধ্যে হয়ত কাজ আদায় করার জন্য
একটু-আধটুকৃ বকাঝকা করি।কিন্তু আমাদের উভয়ের কাজটা খুবই দায়িত্বপূর্ণ, পবিত্র এবং
শিশুদের মানুষের মত মানুষ করার কাজ। সুসভ্য জাতি গঠনে সাহায্য করা। জাতিকে শিক্ষিত
করা। শিক্ষিত প্রজন্ম গড়ে তোলা। সর্বোপরি, দেশ মাতৃকার ভালবাসায় সিক্ত হয়ে দেশের
উজ্জ্বল ভবিষ্যত বিনির্মাণ করা।
উপসংহার:
প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসারবৃন্দ এবং প্রাথমিক
বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষকমন্ডলী একই লক্ষ্য অর্জনে দায়িত্ব পালনরত দু‘টি পক্ষ।
দু‘পক্ষের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য এবং দায়িত্ব-কর্তব্য মূলত একই।সকল শিশুর মানসম্মত
শিক্ষা নিশ্চিত করা; যাদের বয়স ৫+----১০+। এ বয়সের কোমলমতি শিশুদের সবাইকে বিদ্যালয়ে
নিয়ে আসা এবং তাদের মাঝে মানসম্মত শিক্ষা বা জ্ঞানের আলো বিস্তরণই আমাদের
কাজ।চেনা-জানা পথে হাঁটছি আমরা দু্ই পক্ষ।চলুন, আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্য যথাযথভাবে
পালন করে আমরা একটি জাতিকে, বাংলাদেশকে সুসভ্য, সুশিক্ষিত ও উন্নত মানুষে ভরপুর
করে দিই। এখানেই সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত
শিক্ষকমন্ডলীর মধ্যকার সম্পর্কের বীজ পুতিত আছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন